আমাকে একটা জোকস শোনাও

আপনার বাসায় বা আপনার পরিচিত কারো বাসায় হয়তো এমন কোন ছোট বাচ্চা রয়েছে। আপনি যদি সেখানে যান তো সেই বাচ্চাটা আপনাকে আঁকড়ে ধরে বা আপনার কাছ থেকে জোকস শুনতে চায় আপনি হয়তো সেই মুহূর্তে তাকে আর এড়িয়ে চলতে পারেন না। আপনাকে সেই মুহূর্তে জোকস বলতেই হয়। কিন্তু আপনি যদি এমন কোন জায়গায় পড়ে যান যেখানে অনেক বড় মাপের মানুষ রয়েছে যারা আপনার কাছ থেকে কিছু শুনতে চায়।

যারা হয়তো আপনাকে মনে করে আপনি একজন হাসির পাত্র বা আপনাকে দেখে তারা একটি স্বস্তির অনুভব করে সেই মুহূর্তে আপনার কি করনীয়? সেই মুহূর্তে আপনার করণীয় হলো তাদের সামনে একটি এমন কোন অঙ্গভঙ্গি করা যাতে করে তারা আপনার প্রতি সন্তুষ্ট তার পরিমাণটা আরো বেড়ে যায়।তারা আপনাকে দেখে মজা পাই বা আপনার প্রতি একটি ভাললাগা কাজ করে।

সেই মুহূর্তে আপনাকে এটি করতে হবে যাতে করে আপনি আপনার সম্মান বা আপনাকে যিনি দায়িত্ব দিয়েছেন তার সম্মানটা বজায় থাকে। এজন্য আজকে আমরা যে প্রবন্ধটি সাজিয়েছি সেই প্রবন্ধের মাধ্যমে যে সকল বিষয়গুলো উল্লেখ করা হয়েছে। সে সকল বিষয়গুলো যদি আপনি সঠিকভাবে মেনে চলেন তাহলে আপনি কোনভাবে এই সকল মুহূর্তে নিজেকে হারিয়ে ফেলবেন না। আপনি কোন ভাবে এই সকল মুহূর্তে আপনার কন্ট্রোল হারাবে না আপনি চাইলেই অনেক সুন্দর এবং সাবলী একটি সময় আপনি পার করতে পারবেন।

আমাদের উদ্দেশ্যে একটি জোকস শোনাও

আমাদের আশেপাশের পরিবারে বা আপনার পরিবারে আমার পরিবারে এমনও অনেক সময় ঘটে যখন দেখা যায় যে, পারিবারিক অনেক আলাপ আলোচনা হয়। সে সকল পারিবারিক আলাপ আলোচনাতে এমন কিছু সময় রয়েছে যে সকল সময়গুলোতে সবাই গুরুগম্ভীর চিন্তাধারা করে। গুরুগম্ভীর চিন্তা করার সময় এমনও কিছু মানুষ রয়েছেন যারা এমনও কিছু কথা বলেন বা এমন কিছু অঙ্গভঙ্গি করেন যখন সবাই তার প্রতি সন্তুষ্ট বোধ করে সবাই তার প্রতি হাসি ঠাট্টা মজা করে।

এই সকল সময় গুলোতে আমরা নিজেদেরকে খুব মিস করি। আমরা নিজেদের সময়গুলোকে উপভোগ করতে চাই তখন আপনি কি করবেন? তখন আপনাকে যা করতে হবে তা হলো আপনাকে সাবলীলভাবে চিন্তা করতে হবে। আপনাকে এমন কিছু ভাবতে হবে বা এমন কিছু করে দেখাতে হবে যেটাতে আপনার কোন ভাবেই খারাপ না লাগে।আপনার আশেপাশে যারা অবস্থান করছে তারা কোনোভাবে আপনার প্রতি বিরূপ মন্তব্য না করতে পারে।

এমন কিছু জোকস আপনাকে শোনাতে হবে যাতে আপনার প্রতিটি কারো না আসে আপনিও কারো প্রতি দৃষ্টি সম্পন্ন ব্যক্তির প্রমাণ না দেন। এ সকল বিষয়গুলো বিবেচনা রেখে আমরা আমাদের আজকের এই প্রবন্ধটি সাজিয়েছি। এই প্রবন্ধের মাধ্যমে আপনাদেরকে সকল কিছু উল্লেখ করে দেয়া হচ্ছে। এ প্রবন্ধের মাধ্যমে আপনাদেরকে সকল তথ্য উপস্থাপন করে দেওয়া হচ্ছে যাতে আপনারা সকল তথ্য উপলব্ধি করতে পারেন।

১. শিক্ষক: তাহলে আপনি বলতে চাচ্ছেন, আবিরের খুব জ্বর হয়েছে এবং ও আজ স্কুলে আসতে পারবে না?
এপাশ থেকে: হু!
শিক্ষক: আপনি কে বলছেন?
এপাশ থেকে: আমার আব্বু বলছি।

২. চিড়িয়াখানায় বাঘের খাঁচার সামনে দাঁড়িয়ে বাবা ছেলেকে বলছিলেন, বাঘ কত ভয়ংকর প্রাণী, কী ভীষণ হিংস্র সে!
ছেলে: (কাঁদো কাঁদো হয়ে) বাবা, এই বাঘ যদি তোমাকে খেয়ে ফেলে…!
বাবা: (আদুরে স্বরে) কী হবে তাহলে?
ছেলে: আমি বাসায় যাব কীভাবে! ভ্যা…

৩. ছেলে বাবার কাঁধে বসে চুল টানছে।
বাবা: খোকা, চুল টানা বন্ধ করো।
খোকা: চুল টানছি না তো বাবা, আমার চুইংগামটা ফেরত নেয়ার চেষ্টা করছি!

৪. বাবা: খোকা, ক্লাস সেভেনে উঠে তোমার কেমন লাগছে?
খোকা: খুবই খারাপ, বাবা।
বাবা: বলো কী! কেন? ক্লাস সেভেনেই তো আমি আমার জীবনের সেরা তিনটা বছর কাটিয়েছি!

৫. ছেলে: বাবা, আমাকে আরেক গ্লাস পানি দাও।
বাবা: তোমার এত পানি লাগে কেন? তোমাকে ইতিমধ্যে ১০ গ্লাস পানি দিয়েছি।
ছেলে: কিন্তু বাবা, বিছানায় যে আগুন ধরিয়েছি, সেটা তো নিভছে না!

আমাদের সবাইকে একটি জোকস শোনাও

উপরে আপনাদের উদ্দেশ্যে কয়েকটি জোকস উপস্থাপন করা হয়েছে এ সকল জোকস গুলো আপনারা চাইলে পড়তে পারেন যে কোন সময় যেকোনো মুহূর্তে যে কোন জায়গায় দাঁড়িয়ে। বাজে কোন জায়গায় উপস্থিত হয়ে আপনারাই সকল জোকসগুলো করতে পারবেন। আপনার আশেপাশে যারা রয়েছে তারা আপনার প্রতি অনেক বেশি সন্তুষ্ট হবে। তারা আপনাকে ভালো বলবে আপনি যদি জোকসগুলো কাউকে পড়ে শোনান তাহলে সে আপনার প্রতি মনাব্রুত হবে। আপনি কোনো হবে কারো প্রতি হবেন না। এজন্য আমরা এই সকল জোকস গুলো সাজিয়েছি যাতে আপনারা যে কোন জায়গায় এগুলো পড়ে শোনাতে পারেন যেকোনো সময় আপনি এগুলো পড়ে মানুষের কাছ থেকে বহু পেতে পারেন।

Scroll to Top