আমাকে একটা জোকস বলো

আপনার প্রিয় মানুষ আপনার পাশেই রয়েছে এবং সে আপনার কাছে আবদার করছে যে আমাকে একটা জোক্স বল বা সে আপনাকে বলছে আমাকে একটা জোকস শোনাও তখন আপনি কি করবেন? তখন তো আপনাকে কোন না কোন জোস তাকে পড়ে শোনাতে হবে। তখন আপনাকে এমন কিছু করে দেখাতে হবে যাতে সে হাসে বা তার ভেতরে একটি আনন্দ অনুভূতি সৃষ্টি হয়।

এক্ষেত্রে আপনাকে যা কিছু করনীয় সেই করণীয় বিষয়টি চিন্তা করে আমরা আমাদের এই প্রবন্ধটি সাজিয়েছি। আপনাকে যখন কেউ জিজ্ঞাসা করবে একটি জোকস শোনাও বা একটি জোকস বলো তখন আপনি যেটা করবেন সেটা হচ্ছে আমাদের আজকের এই প্রবন্ধটি মনোযোগ সহকারে পড়ে নিবেন।আপনি যদি এখনই এই মুহূর্তে আমাদের এই প্রবন্ধটি মনযোগ সহকারে পড়েন তাহলে যে কোন মুহূর্তে যদি যেকোনো জায়গায় আপনাকে কোন জোকস বলতে বলা হয় বা হাসির কোন কর্মকাণ্ড করতে বলা হয় তাহলে আপনি সেটি করতে পারবেন।

আপনার সেই মুহূর্তে উপস্থিত যেটা করা প্রয়োজন সেটি আপনি করতে পারবেন যদি শুধুমাত্র আমাদের এই প্রবন্ধটি আপনাকে মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে এবং এই প্রবন্ধ যে সকল বিষয়গুলো উল্লেখ করা হয়েছে সেগুলো সঠিকভাবে উপলব্ধি করতে হবে। আর আপনি চাইলে এগুলো আপনি আপনার বাসায় একবার প্র্যাকটিস করে নিতে পারেন বা একবার আপনি সঠিকভাবে আপনার নিজের মধ্যে আয়ত্ত করে নিতে পারেন। যাতে করে পরবর্তীতে আপনাকে আর কোন সমস্যার সম্মুখীন হতে না হয়।

আমাদেরকে একটা সুন্দর জোকস শোনাও

এমনও হতে পারে আপনি কোন সেমিনারে গেছেন যেখানে আপনার সামনে আপনার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত রয়েছে। তখন আপনার ঊর্ধ্ব কর্মকর্তা একজন আপনাকে স্টেজে ডেকে বা মন্ত্রে ডেকে আপনাকে বলল যে আপনি সবার উদ্দেশ্যে কিছু কথা বলুন যে কথাগুলো শুনে সবাই হাসবে সবাই আনন্দ পাবে বা আপনাকে এমন কিছু বলা হলো যে, সবার উদ্দেশ্যে কিছু জোকস শোনান যেটা আপনি হয়তো কখনো কোনদিন করেননি কিন্তু আপনাকে সেই মুহূর্তে সেটা করতে হবে।

কেননা আপনার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আপনাকে নির্দেশ দিয়েছেন সেই মুহূর্তে আপনি কি করবেন? সেই মুহূর্তে আমাদের আজকের এই প্রবন্ধটি আপনাদের সাহায্য করবে। কেননা আমাদের এই প্রবন্ধে বেশ কিছু জোকস বেশ কিছু কথা উল্লেখ করা হয়েছে। যে সকল বিষয়গুলো আপনাকে সেই মুহূর্তে সাহায্য করবে।আপনি যদি এখন এই মুহূর্তে এই প্রবন্ধটি মনোযোগ সহকারে পড়ে রাখেন তাহলে সেই সময়ে আপনাকে আর কোন দুশ্চিন্তা করতে হবে না।

আপনাকে আর অতিরিক্ত চিন্তা করতে হবে না। আপনি অতিরিক্ত চিন্তা ছাড়াই আমাদের এই প্রবন্ধটি সহজসাধ্য ভাবে পড়ে ভালো মতো চিন্তা করে অনেক সুন্দর একটা অনুভূতি প্রকাশ করতে পারবেন। যেটা আপনার কাছ থেকে হয়তো অনেকে আশা করছে। অনেকেই ভাবতেছে যে আপনার কাছ থেকে এই সুন্দর মুহূর্তটা তারা চায়। এজন্য আপনাকে এটা করতে হবে তা হলো আপনাকে আমাদের আজকের এই প্রবন্ধটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।

নিচে কিছু জোকস উল্লেখ করা হচ্ছে:-

জোকস-১

এক বাড়িতে ডাকাতি হয়েছে। প্রতিবেশীর বাড়িতে অনুসন্ধানের কাজে গেছেন গোয়েন্দা-
গোয়েন্দা : গত রাতে পাশের বাড়ি থেকে আপনারা কোনো শব্দ শুনতে পেয়েছেন?
প্রতিবেশী : নাহ! গোলাগুলি, চিৎকার আর ওদের কুকুরটার চেঁচামেচির যন্ত্রণায় কিছু শোনাই যাচ্ছিল না!

জোকস-২

বড় বোন : আচ্ছা, আমি যখন গান করি তখন তুই বারান্দায় গিয়ে দাঁড়িয়ে থাকিস কেন?
ছোট বোন : আমি যে গান গাইছি না সেটা অন্যদের বোঝানোর জন্য।

জোকস-৩

বিচারক : কী হে? তুমি ওই বাড়ির তালা ভাঙতে গেলে কেন?
চোর : কী করব স্যার, আমার কাছে যে চাবিগুলো ছিল তার একটা দিয়েও তালাটা খুলতে পারছিলাম না।

জোকস-৪

বড় ভাই ছোট ভাইকে গান শোনাচ্ছে- ­
বড় ভাই : আমার গান তোর কেমন লাগল?
ছোট ভাই : তোমার আসলে টিভিতে চান্স পাওয়া উচিত।
বড় ভাই : আমি কি সত্যিই এত ভাল গান করি?
ছোট ভাই : না, মানে টিভিতে হলে চ্যানেলটা বদলে দিতে পারতাম।

এখন আমাদেরকে একটি হাসির জোকস শোনাও

পরে আপনারা যে সকল জোকস গুলো দেখতে পাচ্ছেন সে সকল জোকসগুলো হয়তো আপনার অনেক ভালো লাগবে। আপনি এ সকল জোকসগুলো ব্যবহার করতে পারেন। আপনি যে কোন জায়গায় যে কোন মুহূর্তে সকল জোকসগুলো ব্যবহার করতে পারবেন। আপনার ভালো লাগার সময়গুলোতে আপনি যখন জোকসগুলো পড়তে পারবেন আপনার আশেপাশে যারা অবস্থান করছে বা ছোট বাচ্চা

বা বড় মানুষ তাদেরকে সামনে আপনি এসব গুলো পড়ে শুনাতে পারবেন। আপনি যদি তাদেরকে সকল জোকসগুলো পড়ে শোনান তাহলে তারাও মজা পাবে আপনি মজা পাবেন। এমন অনেক সময় রয়েছে যে সকল সময়গুলোতে হাসি ঠাট্টা অনেক বেশি জরুরী সেই সময়ে আপনি এই সকল জোকস গুলো পড়ে সময়টাকে আরো সুন্দর করে উপভোগ করতে পারবেন।

 

Scroll to Top